অফিসে স্বস্তির ফার্নিচার: আরামেই প্রোডাক্টিভিটি

অফিসে স্বস্তির ফার্নিচার: আরামেই প্রোডাক্টিভিটি

সকালে অফিসে ঢুকেই আমরা যে চেয়ারে বসি, যে টেবিলে হাত রাখি, যে আলোয় ফাইল পড়ি—এসবই আমাদের দিনের কাজের মুডকে কন্ট্রোল করে। অথচ কখনও কি কেউ ভেবে দেখেছি, অফিসের ফার্নিচার আমাদের শরীর-মনকে কতটা প্রভাবিত করে?

অফিস তো আর শুধু কাজের জায়গা নয়। এটা আমাদের দিনের অর্ধেক সময়ের সঙ্গী। বোরিং ডেস্কে কুঁজো হয়ে বসে থাকলে একসময় না একসময় ঘাড়ে ব্যথা হয়, চোখে ক্লান্তি আসে। অথচ ঠিকঠাক চেয়ার, আরামদায়ক ডেস্ক, সঠিক আলোর ব্যবস্থা—এসবই যেন আমাদের প্রোডাক্টিভিটি বাড়িয়ে দেয়। 

চেয়ারের গল্প

কর্পোরেট অফিসের একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা আছেন—যিনি প্রতিদিন পিঠের ব্যথা নিয়ে অভিযোগ করতেন। কোম্পানি যখন তাকে কম্ফোর্টেবল এরগোনমিক চেয়ার দিল, অল্প কিছুদিনের মধ্যেই তার ব্যথা কমে গিয়ে আবার স্বাভাবিক হয়ে গেলো। তাই একবার তিনি মজা করে বলেই ফেললেন, “এই চেয়ারে বসলে কাজ ছেড়ে উঠতেই ইচ্ছা হয় না!"

টেবিলটা কেমন হবে?

অফিস টেবিলও শুধু কাজ করার জায়গা নয়। টেবিলের হাইট ঠিক না হলে হাত ব্যথা করে, আবার অগোছালো পেপার ওয়ার্ক মনকেও ক্লান্ত করে। এক সহকর্মী বলছিলেন, নতুন মডার্ন ডেস্ক আসার পর নাকি তাঁর মনে হয় টেবিলটা “সুন্দর সেট-আপের টেবিল গোছানো দেখলেও মনটা ভালো লাগে।” 

ব্রেক-জোনে হালকা মুড লিফট-আপ

প্রোডাক্টিভ অফিস মানেই কেবল ডেস্ক-চেয়ারে বসে থাকা নয়। একটা আরামদায়ক সোফা, খোলা আলো-বাতাসের পাশে ছোট্ট ব্রেক জোন—যেখানে সহকর্মীরা পাঁচ মিনিট বসে গল্প করে নিতে পারেন—এই জায়গাগুলোই পারতপক্ষে একটা টিমের মাঝে আন্তরিকতার বন্ধন তৈরি করে। 

অফিস মানেই দ্বিতীয় পরিবার

ফার্নিচার শুধু কাঠ-লোহা নয়, এর ভেতরে লুকিয়ে থাকে যত্ন। ভালো চেয়ার মানেই এমপ্লয়ির পিঠের যত্ন, ভালো টেবিল মানে তার হাতের পাশাপাশি মনের যত্ন। এই যত্নটাই ধীরে ধীরে গড়ে তোলে এমপ্লয়ির বিশ্বাস, মনোযোগ আর সাফল্য। আর এমন যত্নতো শুধু পরিবারের কাছের মানুষদের ক্ষেত্রেই নেয়া সম্ভব।

দিনের বেশিরভাগ সময় অফিসে থাকা হয় বলে সবাই চায় অফিসটাকে দ্বিতীয় বাড়ি ভাবতে। আর সেই বাড়ির ভিত মজবুত হয় আরামদায়ক, মানানসই আর ফার্নিচারে।

কমফোর্টেবল ও কার্যকরী অফিস সাজাতে এখনই দেখে নিন আমাদের অফিস ফার্নিচার কালেকশন। সরাসরি কথা বলতে চাইলে কল করুন ০১৭০৯৬৬৫০৪৬ এই নাম্বারে। আর আমাদের ফার্নিচার কাছ থেকে দেখতে চাইলে স্বাগতম আমাদের শোরুমে

Back to blog